নিজস্ব প্রতিবেদক
নাটোর জেলা প্রশাসক আসমা শাহীন বলেন, শিক্ষার মান উন্নয়নে শিক্ষক ও অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম। শিক্ষকরা জাতি গড়ার কারিগর। দক্ষ শিক্ষক গড়তে পারে আলোকিত মানুষ। সেজন্য তাদের প্রশিক্ষণ নিয়ে শ্রেনিকক্ষে পদ্ধতিগত ও আন্তরিকতার সাথে পাঠ দান করতে হবে। পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের ফিড ব্যাক দিতে হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সহ পাঠ্যক্রমিক কার্যাবলী চালু রাখতে হবে। শ্রেনিকক্ষে শিক্ষার্থীদের এন্ড্রোইড ফোন নিতে নিষেধ করতে হবে। সন্ধ্যায় ছেলে-মেয়েদের পড়ার টেবিলে বসাতে হবে। তাদের মাদক থেকে দুরে রাখতে হবে। অসৎ মানুষের সাথে উঠা-বসা করা বন্ধ করতে হবে।
গত মঙ্গলবার উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে তিনি বড়াইগ্রাম উপজেলার শিক্ষকদের সাথে মতবিনিময় এবং উপজেলায় এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা-২০২৫ এ জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার লায়লা জান্নাতুল ফেরদৌসের সভাপতিত্বে ও উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিমের সঞ্চালনায় আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. সেলিম আক্তার, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সজীব আল মারুফ, সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মুরাদ হোসেন প্রামানিক, প্রভাষক ইসাহাক আলী, স্কুল শিক্ষক আলফুর রহমান, আনিসুর রহমান, সাংবাদিক আলহাজ¦ সাইফুর রহমান ও কলেজ ছাত্র শাহীন হোসেন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক উপজেলার জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ৭৭ শিক্ষার্থীর হাতে সন্মাননা পুরষ্কার ও ক্রেষ্ট তুলে দেন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিাভবকবৃন্দ।
মো. আলমগীর কবিরাজ