বাঘায় গলায় ফাঁস দিয়ে এক ব্যক্তির আত্মহত্যা

নিজস্ব প্রতিবেদক/
বাঘায় নুরুল ইসলাম (৪০) নামের এক ভান চালক গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। সে উপজেলার হাবাসপুর গ্রামের ভান চালক মৃত জসিম উদ্দিনের ছেলে। বুধবার (১৮ আগষ্ট) সকালে বাড়ির পাশের আম বাগানের এক গাছে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্নহত্যা করে। সে মানষিক রোগে ভূগছিলো বলে, তার পরিবার থেকে দাবি করা হয়েছে।

নুরুল ইসলামের ভাই আবদুল আজিজ জানান, কারণে অকারণে রেগে গিয়ে মানুষকে অহেতুক আক্রমন করতো। এ বিষয় নিয়ে পরিবারের লোকজনের কাছে প্রতিনিয়ত অভিযোগ আসতো। তাকে বিভিন্নস্থানে চিকিৎসা করেও ভাল হয়নি। বুধবার সকালে পারিবারিকভাবে বাড়িতে টিউবয়েলের গোড়া পাকা করাকে কেন্দ্র করে অকারণে সে পরিবারের লোকজনের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে আবল তাবল বকতে শুরু করে। পরিবারের লোকজন তাকে বকা দিলে সে বাড়ি থেকে বের হয়ে গিয়ে পাশে এক আম বাগানে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্নহত্যা করে।

বাঘা থানার তদন্ত অফিসার আবদুল বারী জানান, যাচাই-বাছাই করে দেখা গেছে, সে দীর্ঘদিন থেকে মানষিক রোগে ভূগছিলেন। এ বিষয়ে পরিবারের পক্ষ থেকে কোন অভিযোগ না থাকায় লাশ দাফনের অনুমতি দেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে একটি ইউডি মামলা হয়েছে।রাজশাহীর বাঘায় নুরুল ইসলাম (৪০) নামের এক ভান চালক গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। সে উপজেলার হাবাসপুর গ্রামের ভান চালক মৃত জসিম উদ্দিনের ছেলে। বুধবার (১৮ আগষ্ট) সকালে বাড়ির পাশের আম বাগানের এক গাছে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্নহত্যা করে। সে মানষিক রোগে ভূগছিলো বলে, তার পরিবার থেকে দাবি করা হয়েছে।

নুরুল ইসলামের ভাই আবদুল আজিজ জানান, কারণে অকারণে রেগে গিয়ে মানুষকে অহেতুক আক্রমন করতো। এ বিষয় নিয়ে পরিবারের লোকজনের কাছে প্রতিনিয়ত অভিযোগ আসতো। তাকে বিভিন্নস্থানে চিকিৎসা করেও ভাল হয়নি। বুধবার সকালে পারিবারিকভাবে বাড়িতে টিউবয়েলের গোড়া পাকা করাকে কেন্দ্র করে অকারণে সে পরিবারের লোকজনের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে আবল তাবল বকতে শুরু করে। পরিবারের লোকজন তাকে বকা দিলে সে বাড়ি থেকে বের হয়ে গিয়ে পাশে এক আম বাগানে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্নহত্যা করে।

বাঘা থানার তদন্ত অফিসার আবদুল বারী জানান, যাচাই-বাছাই করে দেখা গেছে, সে দীর্ঘদিন থেকে মানষিক রোগে ভূগছিলেন। এ বিষয়ে পরিবারের পক্ষ থেকে কোন অভিযোগ না থাকায় লাশ দাফনের অনুমতি দেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে একটি ইউডি মামলা হয়েছে।